How to income in online | Best way Earning In Online | earn money with mobile

 

মোবাইল দিয়ে অনলাইনে আয় ২০২১ (earn money with mobile) : গুগল সার্চ ট্রেন্ডে এখন অন্যতম একটি জনপ্রিয় একটি কি-ওয়ার্ড হলো – অনলাইন ইনকাম ২০২১ মোবাইল দিয়ে। হ্যাঁ, অনলাইন ইনকামের (online income) কথাই বলছি। বর্তমানে এটা অনেক জনপ্রিয় মানুষ যেন খোঁজ পেলেই এই অনলাইন ইনকামের পিছনে ছুটতে থাকে।

তবে বিশ্বাসযোগ্য কিছু না পেয়ে হয়ে যায় হতাশ। আর আপনি হয়তো তাদেরই একজন।

আর মোবাইলে ইনকাম করতে কে না চায় বলুন? তাই আপনার এই সমস্যার সমাধান এবং একটি বিরাট সুযোগ নিয়ে আজকে হাজির হলাম। এতক্ষণে নিশ্চয় বুঝতে পেরেছেন আমাদের আজকের আলোচনা কি কেন্দ্রিক হতে যাচ্ছে।

হ্যাঁ, আজকে আমরা আলোচনা করব অনলাইন ইনকাম সমন্ধে। আর এই কথাটি শুনে আরো চমৎকৃত হবেন যে আপনি এই অনলাইন ইনকাম করতে পারবেন আপনার মোবাইল বা স্মার্টফোনটির মাধ্যমে।

অনলাইন ইনকাম মোবাইল দিয়ে 2021
অনলাইন ইনকাম মোবাইল দিয়ে 2023

আপনি খুব কৌতূহলী হচ্ছেন কি? চলুন শুরু করা যাক আমাদের আজকের আলোচনা- কীভাবে মোবাইল দিয়ে অনলাইনে আয় করা যায়

কিভাবে মোবাইল দিয়ে অনলাইনে আয় করবেন?

(How to earn money with mobile) মোবাইল দিয়ে আপনার হাত খরচের কিছু টাকা কিছু সময় ব্যয় করেই আয় করা সম্ভব। কিন্তু জানিয়ে রাখা ভালো যে এই ইনকাম দীর্ঘস্থায়ী হবে এর কোনো নিশ্চয়তা আপনাকে কেউ দিতে পারবে না। আর এই ইনকামটা একেবারেই নগণ্য।

এখন হয়তো বলতে পারেন তাহলে আমার ইনকাম করে লাভটা কি? হ্যাঁ, আপনার প্রশ্ন হওয়া স্বাভাবিক তবে আমি যেই ইনকামের কথা বলছি তা এই নগণ্য নয় বরং আপনার পুরো মাসে খুব সহজেই ১০ হাজার টাকা থেকে ৫০ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

আর এই ইনকামের জন্য তাড়াহুড়োর বিষয়টি একটু দুরেই রাখুন।

কেননা আজকে ইনকামের কথা চিন্তা করলেই বা আজকে পোস্ট পড়েই কালকে থেকে ইনকাম করতে পারবেন না। এর জন্য আপনাকে নিয়মিত হতে হবে ৩ থেকে ৬ মাস পর্যন্ত।

আর এই পরিশ্রমের মাধ্যমেই একটা পর্যায়ে আপনার ইনকামটি দীর্ঘস্থায়ী হবে।

চলুন জেনে আসি কি সেই প্রক্রিয়াগুলো-

জে আইটি আর্নিং প্রোগ্রাম থেকে আয়ঃ

অনলাইনে ইনকাম করার জনপ্রিয় একটি ওয়েবসাইট হচ্ছে জে আইটি আর্নিং প্রোগ্রাম। এখান থেকে চাইলে আপনি আর্টিকেল লিখে বা রেফারেল যুক্ত করে ইনকাম করতে পারবেন। সবচেয়ে মজার বিষয় হচ্ছে এখানে মিনিমাম 20 টাকা হলেই আপনি টাকা তুলতে পারবেন।

জে আইটি আর্নিং প্রোগ্রাম থেকে টাকা তোলার মাধ্যম হলো: মোবাইল রিচার্জ, বিকাশ, রকেট, শিওর ক্যাশ এবং নগদ।

আপনি যদি প্রোগ্রাম থেকে ইনকাম করতে চান তাহলে এখনই এখান থেকে রেজিস্ট্রেশন করে ফেলুন এবং বিস্তারিত দেখুন এখানে

Youtube হতে মোবাইল দিয়ে অনলাইনে টাকা আয়-

(earn money from youtube with Mobile Phone) ইউটিউব হতে মোবাইল দিয়ে টাকা আয় কথাটি শুনেই আপনি হয়তো থমকে গেছেন, তাই না? তবে থমকে যাওয়ার কোনো কারণ নেই কারণ আপনি যে কারণে ইউটিউবিং করাকে অসম্ভব ভাবছেন তা মোটেও অসম্ভব নয়।

হ্যাঁ, আপনি মোবাইল দিয়েই ইউটিউব চালাতে পারবেন। আর ইউটিউবের প্রাণ যে ভিডিও তাও আপনি এই মোবাইল দিয়েই বানাতে পারবেন।
এর জন্য আপনাকে কোনো নামি দামি ক্যামেরা কিনতে হবে না। কিনতে হবে না কোনো ডি এস এল আর ।

আপনি জেনে অবাক হবেন যে এখনকার প্রায় সব বিখ্যাত ইউটিউবারই এই মোবাইল দিয়েই তাদের ভিডিও বানাতো শুরুতে। তো আপনিও শুরু করতে পারেন আজকে এখনি।

কি ভিডিও বানাবেন?

সচরাচর সবার একটি প্রশ্ন থেকেই যায় যে তারা কি ভিডিও বানাবে। আপনিও হয়তো তার চিন্তাতেই মগ্ন। এক্ষেত্রে চিন্তা দূর করতে আপনাকে একটা পরামর্শই আমি দিতে পারি আর তা হলো আপনার পছন্দের কোনো বিষয় নিয়ে ভিডিও বানানো শুরু করুন। হ্যাঁ, আপনার পছন্দের বিষয় তা হতে পারে কোনো রেসিপি বা টেক টিউটোরিয়াল

মোট কথা এটাই যে যা নিয়ে আপনি কাজ করবেন তার প্রতি আপনার ভালোবাসা থাকা আবশ্যক। সুতরাং ভিডিও তৈরি করে ইউটিউবে অ্যাড দেখিয়েও আপনি ইনকাম করতে পারবেন।

আরো যেভাবে ইনকাম করা যায় তা হলো- (another way to earn money with smartphone)

ভিডিও স্পন্সর-

(earn with video sponsor) ইউটিউবে মাঝেই মাঝেই দেখবেন অনেকেই অনেক কোম্পানির কথা বলে। অনেকেই বলে যে আজকের ভিডিও স্পন্সর করেছে এই কোম্পানি বা সেই কোম্পানি।

আর ইউটিউব ভিডিও এর এই স্পন্সরশিপ এর মাধ্যমে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

ভিডিওতে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং-

(earn with affiliation) অনেক ইউটিউবারের ভিডিও ডেস্ক্রিপশনে আপনি অনেক সময় অনেক প্রোডাক্টের নাম ও সাথে একটি লিংক দেখতে পাবেন। এটা মূলত অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং অর্থাৎ অন্যের প্রোডাক্টের প্রচার প্রচারণা।

এর মাধ্যমে কেউ যদি সেই পণ্য কেনে তবে আপনি তা থেকে একটা পার্সেন্ট পাবেন। আর এর মাধ্যমেও ইনকাম করা সম্ভব।

মোবাইলে ব্লগিং করে আয়-

(earn from blogging with smartphone)  মোবাইলে ব্লগিং করে এখন অনেকেই স্বাবলম্বী হয়েছে। আর বিস্মিত হবেন এটা জেনে যে এর মাধ্যমে মাসে হাজার হাজার টাকা ইনকাম সম্ভব। যার জন্য আপনাকে শুরু করতে হবে একটা পুরো উদ্যম নিয়ে।

ব্লগিং মূলত যাকে বোঝায় তা হলো একটি ওয়েবসাইটে কোনো একটি নির্দিষ্ট টপিক বা একাধিক কিছু টপিক নিয়ে লেখালেখি করা।

অনেকেই প্রশ্ন করেন যে মোবাইলে কিভাবে ব্লগিং সম্ভব? তাদের জন্য উত্তর এটাই যে আপনি গুগলের ব্লগার ব্যবহার করুন। তাহলে ব্লগিং আপনার জন্য এক শিল্পে পরিণত হবে।

ব্লগার পিসি কিংবা ল্যাপটপে যেমন ভালো তেমন মোবাইলেও ফ্রিতেই চালাতে পারবেন। মোবাইল দিয়ে ব্লগিং করে আয়ের এই বিষয়টা মূলত দুটো বিষয়ের উপর নির্ভর করে। অর্থাৎ আপনি দুটো উপায়ে এখান থেকে আয় করতে পারবেন। সেগুলো হলো-

গুগল অ্যাডসেন্সের মাধ্যমে অ্যাড দেখিয়ে আয়-

(earn with google adsense) হ্যাঁ, আমাদের পূর্ববর্তী একটি আলোচনায় আমরা  গুগল অ্যাডসেন্সের মাধ্যমে আয়ের বিষয়টি জেনেছি। আসলে এটার মূল বিষয়টি হচ্ছে আপনার ওয়েবসাইটে অ্যাড দেখানো। আর যতজন এই অ্যাডগুলো দেখবে আপনার টাকার অংকটা তত বেশি বৃদ্ধি পাবে।

অ্যাফিলিয়েট লিংক সংযুক্ত করে আয়-

ধরুন, আপনি একটি মোবাইল রিভিউ এর ব্লগ খুলেছেন। আপনি আপনার ব্লগে বিভিন্ন মোবাইলের ডেস্ক্রিপশন সমন্ধে তুলে ধরেন এক কথায় আপনার ব্লগে তারাই আসে যাদের ফোন বা মোবাইল প্রয়োজন ।

এমতাবস্থায় আপনি কিন্তু মোবাইলের ডেস্ক্রিপশন লিখে যে অ্যাডসেন্সের আয় করবেন তার পাশাপাশি সবার শেষে একটি লাইনে আপনার সেই প্রোডাক্টের একটি অ্যাফিলিয়েট লিংক সংযুক্ত করে দিতে পারেন।

এখন যার আপনার সেই পোস্টটি পড়ে মোবাইলটি ভালো লেগেছে সে আপনার ওই লিংক থেকে ক্লিক করে যদি তা কিনে ফেলে তবে আপনি তার একটা শেয়ার পাবেন।

আর এভাবেই ইউটিউবের অ্যাফিলিয়েটের মতো ওয়েবসাইটেও অ্যাফিলিয়েট সংযুক্ত করা যায়। যার মাধ্যমে সহজেই আয় করা সম্ভব।

Android Apps এর মাধ্যমে আয় করুন-

(earn with android apps) বিষয়টি শুনে আপনি হয়তো অনেকটাই চমকে গেছেন। কি তাই তো? তবে চমকে যাওয়ার কারণ নেই। কেননা মোবাইল বা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস থেকে টাকা আয় এখন বাস্তব। আগে তা কিছুটা গুজব হিসাবে ছড়ালেও এখন তা বাস্তবে রূপ নিয়েছে।

কিন্তু এখানেও একটা কথা রয়েছে আর তা হলো সঠিক অ্যাপ নির্বাচন।

আপনি গুগল প্লে-স্টোরে আর্নিং অ্যাপস লিখে সার্চ দিলেই অনেক অ্যাপস আপনার সামনে হাজির হবে কিন্তু সবগুলোই কি সত্যি? না মোটেও নয়। এই সব অ্যাপস কিন্তু মোটেও সত্যি নয়। আর তাই একটি সঠিক অ্যাপস আপনাকে নির্বাচন করতে হবে। এক্ষেত্রে আমরা আপনার জন্য কিছু অ্যাপসের তালিকা রাখছি-

ClipClaps অ্যাপ থেকে আয়-

হ্যাঁ, ক্লিপক্ল্যাপস অ্যাপটি সমন্ধে আপনি হয়তো শুনে থাকবেন। বর্তমানে অন্যতম ও জনপ্রিয় একটি অ্যাপ এটি আর এর মাধ্যমে মানুষের ইনকাম যে হয় তারও বিভিন্ন প্রমাণ হয়তো আপনি দেখেছেন।

এখানে মূল যে কাজটি তা হলো আপনাকে ভিডিও দেখতে হবে ও একটি করে লাইক দিতে হবে। এর জন্য আপনি একটি অ্যামাউন্টের টাকা পাবেন। এছাড়াও অন্যদের রেফার করলে আপনার রেফারেন্সের জন্যও একটা অ্যামাউন্ট তারা

রিং আইডি থেকে আয়-

ক্লিপ ক্ল্যাপসের মতোই আরেকটি অ্যাপ হলো রিং আইডি । আর সবচেয়ে বড় কথা হলো বাংলাদেশি এই অ্যাপটির তুমুল জনপ্রিয়তা এখানে বিভিন্ন। ধরনের কাজের সন্ধান আপনি পাবেন আর সেই সাথে আপনা্র জন্য থাকছে ভিডিও দেখে আয় করার সুযোগ।

হ্যাঁ, ক্লিপ ক্ল্যাপসের মতো এর মাধ্যমেও আপনি ভিডিও দেখে আয় করতে পারেন খুব সহজেই।

বিভিন্ন কুইজ অ্যাপ থেকে টাকা আয়-

বর্তমানে দেশে আপনি অনেক অ্যাপ দেখতে পারবেন। আর দিন দিন এর পরিমাণ আরো বেড়ে যাচ্ছে। আর এদের মধ্যে থেকেই কিছু কুইজ অ্যাপ আপনাকে কুইজ খেলে টাকা আয় করার সুযোগ দিচ্ছে।

এর মাধ্যমে পড়াশুনা চর্চা এর পাশাপাশি আপনি একটি ভালো অংকের টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এমনই একটি অ্যাপ হলো- WinIT.

ফেসবুকে লাইক, কমেন্টে শেয়ার করে টাকা আয়-

ফেসবুকে তো অনেক দিন ধরেই আছেন। তাই হয়তো এর ব্যবহার সম্পর্কে আপনি বেশ পটু। আর এই কয়েক বছরে ফেসবুকের অনেক পোস্টেই লাইক অনেক পোস্টই শেয়ার করেছেন। তা হয়তো আপনার ভালো লেগেছে তাই।

কিন্তু এমন যদি হতো আপনাকে কেউ প্রতিটা লাইক কিংবা কমেন্টের জন্য টাকা দিত তাহলে আপনার কেমন লাগতো? নিশ্চয় অনেক ভালো, তাই না?
হ্যাঁ, শেয়ার ওয়াইটি নামে এমনি একটি ওয়েবসাইট আপনার জন্য রাখছে উক্ত সুবিধাটি। এই ওয়েবসাইটে সাইন আপ করলেই আপনি তাদের কার্যকলাপ সমন্ধে পুরোপুরিভাবে বুঝতে পারবেন 

যেখানে প্রতি দিনই নতুন নতুন ক্লায়েন্টের নতুন নতুন কাজ যুক্ত হয়। আর প্রতিটা লাইক কমেন্টে শেয়ারের জন্যও তারা রাখে একটা ভালো অংকের টাকা।

এর মাধ্যমে আপনি অন্যকে রেফার করে সাইন আপ করালেও তার জন্য টাকা পাবেন।আর টাকা নিতে পারবেন নিজের মোবাইলের বিকাশে।

শর্ট লিংক ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম-

বিট লি (bit.ly) এই লেখাটি কত জায়গায় দেখেছেন একবার ভেবে বলুন তো। সংখ্যাটা হয়তো ধরতেই পারবেন না। কেননা হাজার হাজার বার এই বিট লি এর ব্যবহার আপনার চোখে পড়েছে। আর এই বিটলি কি জানেন?

এটি হচ্ছে লিংক শর্টনার যাকে সোজা বাংলায় লিংক ছোট করাকে বোঝায়।

বিট লি (bit.ly) এর লিংকে আপনি ক্লিক করলে দেখতে পারবেন যে বিট লি (bit.ly) এর সাথে যে লিংক ছিল তা এক অন্য বড় একটি লিংকে আপনাকে রি-ডাইরেক্ট করেছে। আর এটাই মূলত আপনার লিংক শর্টনারের কাজ। তবে বিট লি (bit.ly) থেকে আপনি ইনকাম করতে পারবেন না।

কিন্তু এর জন্য আরো জনপ্রিয় কিছু ওয়েবসাইট রয়েছে যেমন- ad.fly , Blv.me ইত্যাদি ওয়েবসাইট। আর ভেবে চমৎকৃত হবেন যে এই কাজটি একে বারেই সহজ। তো এভাবেও নিজের ইনকামটা করতে পারেন ফোন থেকেই।

মোবাইলে আয় সম্পর্কিত কিছু পরামর্শ-

উপরোক্ত আলোচনায় আমরা জেনেছি কিভাবে আপনি আপনার মোবাইলের মাধ্যমে টাকা আয় করতে পারবেন। তার মধ্যে স্থায়ী এবং অস্থায়ী উভয় ব্যবস্থাই ছিল।

কিন্তু স্থায়ী বা অস্থায়ী যাই হোক সে সম্পর্কে আপনাকে একটা বিষয় বলতেই হবে যে আপনি যেহেতু মোবাইল দিয়ে ইনকাম করতে চাচ্ছেন তাই আপনাকে একটু বেশি খাটতেই হবে।

কেন বলছি?

আসলে একটা কথা ভেবে দেখেন একজনের যদি ল্যাপটপ কিংবা পিসি থাকে সে কিন্তু খুব সহজেই উপরেই কাজগুলো করতে পারবে। তবে আপনার মোবাইল দিয়ে জিনিসটা করা একটু কঠিন হবে। আমি বলছি কঠিন তবে অসম্ভব কিন্তু নয়।

আর এই কঠিন কাজটাকে করতে হলে আপনার প্রয়োজন হবে প্রচুর পরিশ্রমের। প্রথম ৫ থেকে ৬ মাস পর্যন্ত আপনি আপনার মতো কাজ করে যাবেন। এ সময়টাতে আয় কিংবা অত্যাধিক আয় কখনোই আশা করা উচিত নয়।

তবে একবার যখন আপনি আপনার কাজটিতে ভালোভাবে গেথে যেতে পারবেন তখন আর আপনাকে পেছনে ফিরে তাকাতে হবে না।
আশা করি উপরোক্ত প্রক্রিয়াটি আপনার যথাযথ কাজে আসবে এবং খুব অল্প সময়ের মধ্যেই নিজের ইনকামের টাকার মুখ দেখতে পারবেন। ধন্যবাদ

.

Post a Comment

Previous Post Next Post